বোন চটি – রিমি’র সান্ত্বনা


 মার্চের এক বিকালে আমি আমার বোন রিমির বাসায় যাই। ওর দরজার কলিং দেওয়ার আগে লক্ষ্য করি দরজাটা ফাঁক। চোর ঢুকল কি না সন্দেহে ভিতরে ঢুকি নিঃশব্দে। রিমির বেডরুমের দিকে এগিয়ে যাই আর সেখানকার দৃশ্য দেখে রেগে ফেটে পড়ি।

রিমি বিছানায় শুয়ে আছে। ও সম্পূর্ণ ন্যাংটা। আর ওকে চুদার প্রস্তুতি নিচ্ছে একটা অপরিচিত লোক। আর সবচেয়ে আশ্চর্যের কথা হল রিমির স্বামী পুরো ঘটনাটা দেখছে এবং ভিডিও করছে।

রাগে কান্ডজ্ঞান হারিয়ে চিৎকার করলাম। সবাই আমার উপস্থিতিতে সচকিত হল। রিমি আমাকে দেখেই কাদঁতে লাগল। আমি দুইজনের উপর ঝাঁপিয়ে পড়লাম। কিছুক্ষণের মারামারির পর দুইজনকেই ধরাশয়ী করলাম।

রিমি ততক্ষণে শরীরে শাড়ি জড়িয়ে নিয়েছে। আমি রক্তাত দুইজনকে রেখে রিমির দিকে তাকালাম। সে ঝড়ের বেগে লাফিয়ে পড়ল আমার বুকে। রিমি আমাকে শক্ত আলিঙ্গনে জড়িয়ে ধরল, আর কাঁদতে লাগল। আমি ওকে সান্ত্বনা দিতে লাগলাম। তবে আচমকা অনুভব করলাম রিমির নরম দুধ আমার বুকে চেপে যাচ্ছে।

রিমিকে পাশের রুমে পাঠালাম। ফ্লোরে পড়ে থাকা রিমির স্বামী ও অপরিচিত লোকটাকে আরো কয়েকদফা মার দিলাম। তারপর দুইজনকেই ন্যাংটা করলাম। ছবি তুললাম। ন্যাংটা করে ভিডিও করে জবানবন্দি নিলাম পুরো ঘটনাটার। তারপর মোবাইল, মানিব্যাগ নিয়ে – দুইজনের হাত পা বিছানার সাথে শক্ত করে বেঁধে দরজা লাগিয়ে দিয়ে আসলাম। শালাদের ব্যবস্থা পরে করা যাবে।

পাশের ঘরে থাকা রিমির কাছে গেলাম। রিমি তখনও সারা শরীরে স্রেফ শাড়ি জড়িয়ে। কাঁদছিল। আমি ওর পাশে বসতেই ও আবার আমার বুকে মাথা রেখে কাঁদতে লাগল।

রিমিকে সান্ত্বনা দিলাম। ওর চোখের পানি মুছে দিলাম। তারপর ওর কপালে চুমো দিলাম। আর তাতে আবার রিমি কাঁদতে লাগল। রিমিকে শান্ত হতে বললাম। রিমি তবুও কাঁদছে।

আমি এবার মজা করে বললাম ও যদি না কান্না থামায় তাহলে ওকে ওই দুইজনের সাথে বন্দি করে রাখব। রিমি লাফিয়ে সরে আসতে চাইল। তাতেই ও বিছানায় পড়ে গেল। ওর শরীরে থাকা একমাত্র শাড়িটাও খসে পড়ে গেল।

রিমি এখন পুরো ন্যাংটো। আমি অবাক হয়ে রিমির দুধের দিকে তাকালাম। বড় বড় জাম্বুরার মতো ওর দুধ। আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে ওর দুধের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। রিমি আমাকে ডাক দিল। আমি ওর দিকে তাকিয়ে লজ্জা পেলাম।

আমার দিকে তাকিয়ে রিমি হাসল। বলল ওর প্রচন্ড ভয় করছে। আমি অভয় দিয়ে আবার ওকে জড়িয়ে ধরলাম। আমার আলিঙ্গনে কিছু একটা ছিল – যা দেখে আলিঙ্গন ভাঙ্গিয়ে রিমি আমার চোখের দিকে তাকাল।

আমি তখন রিমির নরম তুলতুলে দুধের স্পর্শ পেয়ে ভুলে গেছি রিমি আমার বোন আর মাত্র কিছুক্ষণ আগেই সে প্রায় ধর্ষিত হতে যাচ্ছিল।

আমি রিমির ঠোঁটে চুমো দিলাম। অবাক হয়ে রিমি আমাকে গ্রহণ করল। রিমির একটা দুধে হাত দিতেই রিমি শিউরে উঠল আর কানাকানি আমাকে বলল ওর ভয়টা দূর করা দরকার।

অল্প কিছুক্ষণ পাগলের মতো চুমো খেলাম আমরা। তারপর রিমিকে শুইয়ে দিয়ে ন্যাংটা হলাম। আমার ধোন তখন শক্ত, যেকোন নরম জায়গায় গুঁতাতে প্রস্তুত।

রিমি দুই পা ফাঁক করল। আমি ওর ভোদায় ধোন পুঁততে লাগলাম। আমি রিমিকে চুদতে লাগলাম। রিমি ধীরে ধীরে শীৎকার দিতে লাগল। যেন নিজের ভয় কমাতে চাইছে।

রিমির শীৎকার যে পাশের ঘরেও যাচ্ছে তাতে সন্দেহ নেই। তবে তাদের ধন্যবাদ দিতেই হয়। তাদের ছাড়া তো আমি কোনদিনও আমার বোনের নরম গুদ চুদতে পারতাম না।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url